
তিন বন্ধু ও ভূতের বাড়ির রহস্য: চমকপ্রদ হরর অ্যাডভেঞ্চার সিরিজের প্রথম পর্ব!
বাংলার গ্রামীণ পটভূমিতে গড়ে উঠেছে এক হাড় হিম করা হরর-অ্যাডভেঞ্চার সিরিজ—”তিন বন্ধু ও ভূতের বাড়ির রহস্য”। এই সিরিজের প্রথম গল্প, “রাতের কান্না”, আমাদের নিয়ে যায় এক ভূতুড়ে বাড়িতে, যেখানে এক আত্মার কান্না এখনো বাতাসে ভেসে বেড়ায়।
চরিত্রদের পরিচয়ে
আরিয়ান, পিয়াল ও জারা—তিনজনের চরিত্র একে অপরের পরিপূরক।
আরিয়ান: বুদ্ধিদীপ্ত দলনেতা
পিয়াল: ভয় পায়, তবু দোস্তির খাতিরে সবকিছুতে রাজি
জারা: বিজ্ঞানমনস্ক ও সন্দেহপ্রবণ
এই ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের তিনজন কিভাবে একসাথে একটি ভূতের বাড়ির রহস্য সমাধান করে—সেই গল্পই উঠে এসেছে।
হঠাৎ কান্নার শব্দ: কল্পনা না বাস্তব?
নীলগঞ্জ গ্রামে একদিন স্কুল ছুটির পর, পুরোনো বটগাছের নিচে বসে গল্প করছিল তারা। হঠাৎ একটা মেয়ের কান্নার আওয়াজ তাদের কানে আসে।পিয়াল ভয়ে চমকে উঠে
জারা যুক্তি দিয়ে বাতাসের শব্দ বলেও উড়িয়ে দেয়
আরিয়ান সিরিয়াস হয়ে বলে, “ওটা ওই ভূতের বাড়ি থেকে আসছে!”
এই মুহূর্ত থেকেই শুরু হয় তাদের অ্যাডভেঞ্চার।

ভূতের বাড়ির গা ছমছমে রহস্য
পরিত্যক্ত সেই পুরোনো বাড়ি—যেখানে ৫০ বছর আগে একটি মেয়ে রহস্যজনকভাবে মারা যায়, সেই বাড়িতে রাতের বেলা প্রবেশ করার সাহস করে তারা।
তারা নেয়:টর্চ

ক্যামেরা
লবণ (ভূত তাড়ানোর জন্য)
বাড়িতে ঢুকতেই শুরু হয় গা ছমছমে অভিজ্ঞতা—জানালায় ছায়া
দরজা নিজে থেকেই বন্ধ
দেয়ালে রক্তের মতো দাগ!
সংখ্যা ধারা ও ভূতের বার্তা
পুরানো ডায়েরিতে পাওয়া যায় একটি ধাঁধা:
৩, ৭, ১৫, ৩১, ?— জারা সমাধান করে উত্তর দেয় ৬৩।
এই সঠিক উত্তরের পরেই খুলে যায় একটি গোপন দরজা।
ঘরের মধ্যে পুরনো আয়নার ভিতর এক আত্মার মুখ দেখা যায়।
আত্মা জানায়:তাকে বিষ দিয়ে হত্যা করা হয়েছিলহত্যাকারী তারমামা
সত্য লুকানো রয়েছে পেয়ারা গাছের নিচে

রহস্যের সমাধান ও আত্মার শান্তি
তিন বন্ধু পুলিশের সাহায্যে সত্য উদঘাটন করে।
পেয়ারা গাছের নিচে পাওয়া যায় মানুষের হাড়। নিরদার মামা গ্রেফতার হয়।
শেষ রাতে, একটি শীতল হাওয়া বইতে থাকে—তিন বন্ধুর মনে হয়, নিরদা “ধন্যবাদ” জানাচ্ছে!—
পরবর্তী কাহিনীর ইঙ্গিত: স্কুলের রহস্য!
ঘরে ফেরার পথে তারা পায় একটি কাগজ—
“নীলগঞ্জের স্কুলের সাত নম্বর কক্ষে কে থাকে রাতে?”
পরবর্তী পর্বে, রহস্য আরও ঘনিয়ে আসছে…

এই গল্প থেকে শেখার মতো দিকগুলো
যুক্তিবাদ ও বিজ্ঞান সব ভয়ের জবাব দিতে পারেভ
য়কে জয় করাই সাহস
ভূতের গল্পের আড়ালেও থাকে অপরাধের ইঙ্গিত
বন্ধুত্ব আর একতা দুর্বিষহ পরিস্থিতি সামাল দিতে পারে।
আরও বাচ্চাদের ক্ষানীয় গল্প পড়ুন
শেষ কথা:
তিন বন্ধু ও ভূতের বাড়ির রহস্য” সিরিজ কেবল একটি হরর গল্প নয়—এটি সাহস, যুক্তি ও বন্ধুত্বের এক চমকপ্রদ যাত্রা। আপনার শিশুকে পড়তে দিন, ভাবতে দিন—কারণ সাহসিকতা ছোটবেলা থেকেই গড়ে ওঠে!
আপনি যদি গল্প লিখতে ভালোবাসেন, আসুন আমাদের ওয়েবসাইটে।এখানে আপনি
আমাদের প্রয়োজন:
মৌলিক ও মনোমুগ্ধকর বাংলা ছোটগল্পশিশু-
কিশোর উপযোগী নীতিমূলক গল্পভৌতিক,
রোমাঞ্চকর বা কল্পবিজ্ঞানভিত্তিক গল্প
হাস্যরসাত্মক ও অনুপ্রেরণামূলক গল্প
পাবেন:লেখক হিসেবে স্বীকৃতি ও কৃতিত্ব
আপনার গল্পের প্রচার ও প্রসার সম্মানী ও বিশেষ সুযোগ
আপনার লেখা হতে হবে:১০০% মৌলিক
(কোনও কপি গ্রহণযোগ্য নয়)
শব্দ সংখ্যা: ৮০০ থেকে ১৫০০ শব্দের মধ্যে
সুন্দর, সাবলীল ও প্রাঞ্জল বাংলায় রচিত
সৃষ্টির আনন্দ ছড়িয়ে দিন শব্দের মাধ্যমে।
আপনার গল্প অপেক্ষা করছে নতুন পাঠকের ভালোবাসার জন্য!
One comment on ““তিন বন্ধু ও ভূতের বাড়ির রহস্য: চমকপ্রদ হরর অ্যাডভেঞ্চার সিরিজের প্রথম পর্ব!””
Comments are closed.