
নীলগঞ্জের রক্ষাকবচ – মৃত্যু কে ঠকিয়ে বেঁচে থাকার এক দুর্ধর্ষ কাহিনী
অন্ধকারের শেষ লড়াই শুরু হলো
পিয়ালের শরীরে ছড়িয়ে পড়া নীল দাগ… গ্রামে পাঁচজনের চোখ নীল…আর তার মাঝেই ভয়ঙ্কর সত্য—ড. রিমার নীল ইনজেকশন পুরো গ্রামকে গ্রাস করতে চলেছে!সময় মাত্র ২৪ ঘণ্টা। কি করবে আরিয়ান, জারা ও পিয়াল?
রহস্যের সূত্র – স্যার রবিনের পান্ডুলিপি
স্যার রবিনের পুরনো গবেষণায় জারা খুঁজে পায় “রক্তস্রোত লতা”-র নাম, একমাত্র প্রতিষেধক।কিন্তু সেটি কোথায়? একমাত্র অবস্থান: ভূতের পাহাড়ের মন্দির।

ভয়ংকর মন্দিরে অভিযাত্রা
প্রাচীন নারীমূর্তির চিত্রকলা, তিনটি চোখ
লাল লতা বেরিয়ে এসে পা জড়িয়ে ধরে
প্রশ্ন-ভিত্তিক দরজা:
ছায়া, পাহাড়, মৌনতা – তিনটি সঠিক উত্তর
লাল লতার মোহ ও মুক্তির মন্ত্র

অভ্যন্তরে প্রবেশেই এক অদৃশ্য শক্তির সম্মোহন!জারা পড়তে শুরু করে স্যার রবিনের মন্ত্র,যা মুহূর্তে অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করে।
ড. রিমা ও চূড়ান্ত সংঘর্ষ
ড. রিমা নিজেই গ্রামের পানির ট্যাংকে বিষ মিশিয়ে চলেছে!
তিন বন্ধু একসাথে রুখে দাঁড়ায়:
প্রতিষেধক ছড়ানো
পুলিশকে ডাক
ষড়যন্ত্রকারীর মুখোশ খুলে ফেলা
https://youtu.be/sU8CgrxUosM?si=JyBz7zxz1OSVXD3s
রহস্যের আবরণ উন্মোচন… নাকি আরও গভীর?
গ্রামবাসী সুস্থ
তিন বন্ধু গ্রামীণ নায়ক
কিন্তু ডায়েরির শেষ পাতায় লেখা:“নীল অমৃত আসলে… (পাতাটি ছেঁড়া)”

পরবর্তী সিজনের ইঙ্গিত
“স্যার রবিনের ছেঁড়া পাতার রহস্য কি ফিরিয়ে আনবে নতুন হরর-অ্যাডভেঞ্চার?”
চোখ রাখুন ব্লগে… কারণ রহস্য শেষ হয় না, শুধু রূপান্তরিত হয়।
পুর্ববতী অধ্যায়