উপন্যাস পরিচিতি “চিঠিটা কেউ পাঠায়নি” উপন্যাসের পটভূমি এই উপন্যাস একটি অতিপ্রাকৃত থ্রিলার যা আধুনিক বাস্তবতা ও ঐতিহাসিক ঘটনাকে গেঁথে তৈরি করেছে রহস্যের এক জটিল জাল। প্রতিটি অধ্যায় রহস্য উন্মোচনের এক নতুন দ্বার খোলে। লেখকের ভিজন ও থিম লেখক এ উপন্যাসের মাধ্যমে অতীতের বিশ্বাসঘাতকতা, বন্ধুত্ব, মুক্তির আকাঙ্ক্ষা ও সময়ের ফাঁদ তুলে…
-
-
ভূমিকা: অতীত ফিরে আসে… চিঠির মাধ্যমে রুদ্রর জীবন যেন এক ধীরে বিস্তার হওয়া বিভীষিকার গল্প হয়ে উঠছে। কিছুদিন আগেই সে এক অদ্ভুত চিঠি পেয়েছিল, যেটি সময়ের অনেক আগের—১৩ই আগস্ট, ১৯৪৭-এর লেখা। ভাবছিল হয়তো হারিয়ে গেছে। কিন্তু… মৃতের চিঠি ফিরে এল আবার! পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে রুদ্র যখন আবার তার…
-
স্থান: কলকাতা | সময়: বর্ষাকাল | পাত্র: রুদ্র, এক উঠতি সাংবাদিক অদ্বৈত ভিলার দরজায়: মৃতদের শহরে একার পদধ্বনি > “চিঠিটা কেউ পাঠায়নি, কিন্তু অদ্বৈতের আর্তনাদ হয়তো আজও বাতাসে ভেসে বেড়ায়…” এই পর্বে, রুদ্র মুখোমুখি হয় এক ভূতুড়ে ভিলার, এক ধ্বংসস্তূপের — যেখানে সময় থমকে আছে ১৩ই আগস্ট, ১৯৪৭-তে। এক মৃত্যুপুরীর…
-
স্থান: কলকাতা | সময়: বর্ষাকাল | পাত্র: রুদ্র, এক উঠতি সাংবাদিক অদ্বৈতের ডায়েরি: ৫৭, শম্ভুনাথ পাড়ার অভিশাপ কলকাতার এক বর্ষার রাতে পাওয়া এক রহস্যময় চিঠি রুদ্র নামক এক তরুণ সাংবাদিককে টেনে নিয়ে যায় অতীতের এক ভয়াল ইতিহাসের সামনে। আপনি যদি প্রথম পর্ব মিস করে থাকেন, পড়ে নিন: পুরনো চিঠির গন্ধ…
-
স্থান: কলকাতা | সময়: বর্ষাকাল | পাত্র: রুদ্র, এক উঠতি সাংবাদিক অধ্যায় ১: পুরনো চিঠির গন্ধ: এক বর্ষার রাতে পাওয়া রহস্য কলকাতার বর্ষার রাত। বৃষ্টির টুপটাপ শব্দে শহরের কোলাহল যেন কোথায় মিলিয়ে গেছে। রুদ্র, এক উঠতি সাংবাদিক, অফিস থেকে ফিরছিল নিউ আলিপুরের নিজের ছোট্ট ভাড়া ফ্ল্যাটে। ক্লান্ত চোখ, হাতে ঝোলা…